খেলাধুলা
নবরূপে শেখ হাসিনা স্টেডিয়াম
ঢাকা অর্থনীতি ডেস্ক: নবরূপে সাজছে রাজধানীর অদূরে নির্মাণাধীন শেখ হাসিনা স্টেডিয়াম। আগামী বছরের শুরুতেই ক্রিকেট ফিরছে যেখানে। দুটি উইকেট পুরোপুরি প্রস্তুত, শুরু হয়েছে আউটফিল্ডের কাজ। এদিকে, প্রস্তাবিত একাডেমি মাঠে শুধু দিনেই নয় রাতেও থাকবে অনুশীলনের ব্যবস্থা। জানিয়েছেন বিসিবির গ্রাউন্ডস কমিটির ম্যানেজার আবদুল বাতেন।
মিটে গেছে জমির মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্ব, চূড়ান্ত প্রায় কনসাল্টেন্ট নিয়োগ প্রতিষ্ঠানও। আনুষ্ঠানিক অপেক্ষা, নির্মাণ কাজ শুরুর। এ কর্মযজ্ঞ বাংলাদেশের সবচাইতে বেশি ধারণক্ষমতা সম্পন্ন আর দৃষ্টিনন্দন শেখ হাসিনা স্টেডিয়ামকে ঘিরে।
তবে করোনায় সারা বিশ্বের মতো বাধাপ্রাপ্ত হয়েছে এই স্টেডিয়াম নির্মাণ পরিকল্পনার সূচনাতেও। ফলে কাজ পিছিয়েছে মাস ছয়েকের মতো। মাঠে ক্রিকেট ফেরাতে তাই ভিন্ন পরিকল্পনা বিসিবির। বানানো হয়েছে দুটি উইকেট। স্টেডিয়াম তৈরির আগেই তাই ক্রিকেট ফিরছে শেখ হাসিনা স্টেডিয়ামে।
বিসিবি গ্রাউন্ডস কমিটির ম্যানেজার সৈয়দ আবদুল বাতেন বলেন, প্রায় ৩৭ দশমিক ৫ একর জায়গা। আমরা বাউন্ডারি ওয়াল সম্পন্ন করেছি। দুইটি টার্ফ উইকেট তৈরি হয়েছে। প্রায় আশি ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আশা করছি নতুন বছরের জানুয়ারিতে সেকেন্ড ডিভিশন, থার্ড ডিভিশনের খেলা শুরু করতে পারবো। আমরা সর্বোচ্চ সংখ্যক প্র্যাকটিস পিচ তৈরি করবো।
স্টেডিয়াম তৈরির পরিকল্পনাতেও কিছুটা পরিবর্তন এনেছে বিসিবি। বাড়ানো হচ্ছে সুযোগ সুবিধাও। প্রস্তাবিত একাডেমি মাঠে অনুশীলনের সুযোগ মিলবে রাতেও।
সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৩ সালের মধ্যে ক্রিকেটের জন্য শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামকে প্রস্তুত করতে চায় বিসিবি। যার ধারণক্ষমতা হবে ৫০ থেকে ৭০ হাজার।