বিশ্বজুড়ে

‘তুরস্কের সীমান্তই ন্যাটোর সীমান্ত’

ঢাকা অর্থনীতি ডেস্ক: তুরস্ককে দেয়া আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর মুখোমুখি একাধিক হুমকি ন্যাটোর বিরুদ্ধে হুমকি হিসেবে বিবেচিত হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির তথ্য পরিচালক ফাহরেটিন আলতুন। ন্যাটো সম্মেলনের একদিন পরে বৃহস্পতিবার টুইটারে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদী সংগঠন চিহ্নিত করার বিষয়ে আমাদের অবশ্যই এক অবস্থানে থাকতে হবে।

আলতুন জোর দিয়ে বলেন, তুরস্কের কিছু মিত্র জোট কুর্দি সন্ত্রাসীদের সমর্থন ও বৈধতা দিয়েছে। যারা শিশুদের ব্যবহার করে, জাতিগত শুদ্ধি পরিচালনা করে এবং বেসামরিক লোকদের দেশ ত্যাগে বাধ্য করে।

কুর্দি সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর বিভিন্ন হুমকি উল্লেখ করে তিনি বলেন, এরা খুনী ও সন্ত্রাসী সংগঠন, এরা এ অঞ্চল ও আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি।

উত্তর সিরিয়ায় সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে তুরস্কের প্রশংসা করে আলতুন বলেন, চার লাখ শরণার্থী তাদের নিজ দেশে ফেরত গেছে, ধন্যবাদ অপারেশন পিস স্প্রিং।

তিনি বলেন, সিরিয়ানদের নিরাপদে ফেরাতে এবং এ অঞ্চলের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে আমাদের সামরিক বাহিনী শুধু সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে।

সীমান্ত নিরাপদ, সিরিয়ান শরণার্থীদের ফেরত ও সিরীয় ভূখণ্ড অখণ্ডতার জন্য গত ৯ অক্টোবর উত্তর সিরিয়ায় কুর্দি সন্ত্রসীদের বিরুদ্ধে তুরস্ক অপারেশন পিস স্প্রিং শুরু করে।

ওয়াইপিজি/পিকেকে সীমান্ত থেকে সরে যাওয়া ও নিরাপদ অঞ্চল প্রতিষ্ঠার শর্তে তুরস্ক অপারেশন পিস স্প্রিং অভিযান বন্ধ রাখে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার সঙ্গে পৃথক দুটি চুক্তি হয়।

প্রসঙ্গত, ২০ লাখ সিরীয় শরণার্থীর নিরাপদ অঞ্চল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে চাচ্ছে আঙ্কারা।

/এনএ

Related Articles

Leave a Reply

Close
Close