⤖끞귆ᩲ筲ꤗ鎆㳇槸稼ṩ䞚鄾쿱飮㹏麆멬廊흲㪝康ꦭꍥ帇₟鿞暢鞥拱樌⇗স্মার্টফোনে বর্ধিত কর প্রত্যাহারের দাবি বিএমবি'র | ঢাকা অর্থনীতি
আমদানি-রপ্তানীরাজস্বশিল্প-বানিজ্য

স্মার্টফোনে বর্ধিত কর প্রত্যাহারের দাবি বিএমবি’র

ঢাকা অর্থনীতি ডেস্কঃ ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে স্মার্টফোনের ওপর বর্ধিত কর ও আমদানি শুল্কহার প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবি)।

বুধবার (১৯ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবে বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় সংগঠনটি। এতে সভাপতিত্ব করেন বিএমবির সভাপতি মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটু। এ সময় সংগঠনের সেক্রেটারি হাবিবুর রহমান, স্মার্টফোন বিশেষজ্ঞ লেফটেন্যান্ট কর্নেল অবসরপ্রাপ্ত সৈয়দ সাকলাইন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে আমদানি শুল্ক, ভ্যাট ও অন্যান্য খরচসহ মোবাইল ফোন আমদানিতে করের হার রয়েছে ৩০ দশমিক ৭৫ শতাংশ। আসন্ন ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এ করহার সবমিলিয়ে ৫৭ দশমিক ৩১ শতাংশে দাঁড়াবে, যা আগের বছরের তুলনায় ৯০ শতাংশ বেশি। এটি কর্যকর হলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা। সেই সঙ্গে বহু মানুষ কর্মসংস্থান হারাবে।

বাংলাদেশে স্মার্টফোন উৎপাদনে সমৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থানের কথা চিন্তা করে অতিরিক্ত শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি জানায় বিএমবিএ। বর্তমানে যে সব ব্র্যান্ড বাংলাদেশে মোবাইল ফোন উৎপাদন শুরু করেছে, সে সব মোবাইলের গুণগতমান সম্পন্ন করে বাজারে সরবরাহ করতে আরও দুই থেকে তিন বছর সময় লাগবে। সে কারণে বিদেশি ব্র্যান্ডগুলোকে সুবিধা না দিয়ে দেশি প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুযোগ দেয়ার অনুরোধ জানান সভাপতি।

গত ১৩ জুন জাতীয় সংসদে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করা হয়।

প্রস্তাবিত বাজেটে স্মার্টফোন আমদানি শুল্কহার ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের স্মার্টফোন আমদানি শুল্কহার ১০ শতাংশ রয়েছে। অর্থাৎ স্মার্টফোনে আমদানি ব্যয় ১৫ শতাংশ বাড়বে। তবে আমদানি পর্যায়ে ফিচার ফোনের ক্ষেত্রে বর্তমানে ১০ শতাংশ আমদানি শুল্ক প্রযোজ্য রয়েছে।

Related Articles

Leave a Reply

Close
Close