⤖끞귆ᩲ筲ꤗ鎆㳇槸稼ṩ䞚鄾쿱飮㹏麆멬廊흲㪝康ꦭꍥ帇₟鿞暢鞥拱樌⇗বাংলাদেশে যত রাইড শেয়ারিং কোম্পানি! | ঢাকা অর্থনীতি
বিশ্বজুড়ে

বাংলাদেশে যত রাইড শেয়ারিং কোম্পানি!

ঢাকা অর্থনীতি ডেস্কঃ যানজটের কারণে ঢাকায় বেশ জনপ্রিয় মোটর সাইকেলে রাইড শেয়ারিং। আবার কার কিংবা সিএনজিও মিলছে মোবাইল অ্যাপে। জেনে নিন বাংলাদেশে রাইড শেয়ারিং কোম্পানিগুলো সম্পর্কেঃ

পাঠাও: ২০১৬ সালের শেষে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশের বৃহত্তম রাইড শেয়ারিং কোম্পানি পাঠাও৷ পাঠাও জানিয়েছে, এই পর্যন্ত তাদের মোবাইল অ্যাপ প্রায় ৫০ লাখ বার ডাউনলোড হয়েছে৷ ৪ কোটির বেশি ট্রিপ দিয়েছেন পাঠাওয়ের চালকরা৷ রাইড শেয়ারিংয়ের পাশাপাশি খাবার ও পার্সেল সার্ভিস রয়েছে পাঠাওয়ের৷ নেপালেও চলছে তাদের কার্যক্রম।

উবার: বাংলাদেশে অ্যাপভিত্তিক রাইড শেয়ারিং সেবা হিসেবে উবার যাত্রা শুরু করে ২০১৬ সালের ২২ নভেম্বরে৷ যদিও ২০১০ সালে প্রথম চালু হয় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি৷ দক্ষিণ এশিয়ায় ৩৩তম শহর হিসাবে ঢাকায় উবার সেবা চালু হয়।

স্যাম: ২০১৬ সালের ৭ মে বাংলাদেশের প্রথম অ্যাপভিত্তিক চালু হয়েছিল রাইড শেয়ারিংয়ের সেবা ‘শেয়ার এ মোটর সাইকেল বা স্যাম’৷ তবে, সেভাবে জনপ্রিয় হতে পারনি এই কোম্পানিটি।

বাডি: একাধিক যাত্রী নিয়ে বাংলাদেশে প্রথম রাইড শেয়ারিং সেবা ‘বাডি’৷ এতে কোম্পানির গাড়িতে একাধিক ব্যক্তি গন্তব্যের পথ ধরতে পারেন। ছয় থেকে ১০ জন যাত্রীকে এক গাড়িতে সেবা দিচ্ছে বাডি। সেবাটি পাওয়া যায় মোবাইল অ্যাপে।

নারীদের ‘ওবোন’: নারীদের জন্য ২০১৮ সালের ২৮ এপ্রিল চালু হয় কেবল নারী চালকদের মাধ্যমে পরিচালিত ‘ও বোন’ সেবা। শুরুতে ৫০ জন নারী রাইডার দিয়ে কার্যকর চালু হলেও এখন সংখ্যাটা বেড়েছে৷ ‘ও ভাই সলিউশনস লিমিটেড’ উদ্যোগ নিয়েছে এই প্ল্যাটফর্মের৷

ওভাই: রাইড শেয়ারিংয়ে নানাবিধ নামে সেবা চালু করেছে ‘ও ভাই সলিউশনস লিমিটেড’৷ নারীদের ‘ওবোন’-এর পাশাপাশি কোম্পানিটির রয়েছে মোটর সাইকেলের ক্ষেত্রে ‘ওভাই মটো’, ফোর-হুইলার প্রাইভেট কারের ‘ওভাই গাড়ি’, থ্রী হুইলার সিএনজি’র ‘ওভাই সিএনজি’ এবং মাইক্রো বাসের না ‘ওভাই মাইক্রো’ সেবা।

সহজ: অনলাইনে বাস টিকেট বিক্রির কার্যক্রম নিয়ে ২০১৪ সালে সহজ ডটকমের যাত্রা শুরু হয়। ২০১৮ সালের শুরুতে কোম্পানিটি চালু করে মোটর সাইকেলে রাইড শেয়ারিং সেবা। এরপর প্রাইভেট কারে রাইড শেয়ারিংয়ের দিকে যায় তারা।

পিকমি: ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে ঢাকায় যাত্রা শুরু করে রাইডশেয়ারিং কোম্পানি ‘পিকমি’। মোবাইল অ্যাপে মোটরসাইকেল ও কারের পাশাপাশি স্কুটির রাইড শেয়ারিং সেবাও দেয় তারা।

মার্কেটে আরো আছে যারা: বাংলাদেশে আরও ২০টির মতো রাইড শেয়ারিং কোম্পানি আছে৷ ‘চলো’, ‘মুভ’, ‘ঢাকা মোটো’, ‘বাহন’, ‘আমার বাইক’, ‘ট্যাক্সিওয়ালা’, ‘আমার রাইড’, ‘আমার বাইক’, ‘ডাকো’, ‘গতি’ ও ‘হ্যালো রাইড’ প্রভৃতি রয়েছে এর মধ্যে।

রাইড শেয়ারিং নীতিমালা:
অ্যাপভিত্তিক পরিবহন সেবাদাতা কোম্পানিগুলোকে নিয়মের মধ্যে আনতে ‘রাইড শেয়ারিং সার্ভিস নীতিমালা-২০১৭’ প্রণয়ন করে সরকার। ২০১৮ সালের ৭ মার্চ থেকে সেটি কার্যকর করা হয়।

Related Articles

Leave a Reply

Close
Close