প্রধান শিরোনামবিনোদন
বহু মাস পরে ‘বিশেষ’ খাবার খেতে হলো মারজুক রাসেলকে
ঢাকা অর্থনীতি ডেস্কঃ সময়ের আলোচিত কবি ও অভিনয়শিল্পী মারজুক রাসেল। তিনি একটি হিতকার খাদ্যাভ্যাস মেনে চলেন। বিভিন্ন সময়ে খাদ্যের ক্ষতিকর দিকগুলোকে সামনে এনেছেন মারজুক। তেল ছাড়া রান্নার বিভিন্ন প্রণালীও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করেছেন অনেক আগেই।
তবে তার এই খাদ্যাভ্যাসের ছন্দপতন ঘটালেন নির্মাতা মাইদুল রাকিব। ঈদ উপলক্ষে তার নির্মিত একটি নাটকে বিশেষ খাবার খেতে হলো মারজুক রাসেলকে। আর সেটি হলো গরুর মাংস। কারণ নাটকের নামই ‘গরুর মাংস’। গল্প ও চরিত্রের প্রয়োজনে প্রায় দেড় বছর পরে মুখে গরুর মাংস তুললেন মারজুক রাসেল।
এ প্রসঙ্গে মারজুক রাসেল বলেন, আমি তথাকথিত ‘ভেজিটেরিয়ান’ বা ‘ভিগান’ হইতে চাই। দীর্ঘ ১৭ বছর নানানরকম স্ট্যাডি ও চেষ্টায় খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে পেরেছি। যেসব খাদ্য শরীরের জন্য ক্ষতিকর সেসব এড়িয়ে চলি।
তিনি আরো বলেন- মাছ,মাংস, তেল, চর্বি আমাদের শরীর ও পরিবেশের জন্য মোটেও উপকারী নয়। এজন্য আমার খাদ্যাভ্যাস থেকে এসব বাদ দিছি। মাংস খাওয়া ছাড়ছি প্রায় দেড় বছর আগে। কিন্তু এবার নাটকের জন্য খাইলাম, তাও ওই দৃশ্যধারণ পর্যন্তই।
গরুর মাংস ছাড়াও মারজুক রাসেল এবার ঈদে বেশকিছু নাটকে কাজ করেছেন যেগুলোর লুক তাকে নাটক মুক্তির আগেই আলোচনায় নিয়ে আসে। এগুলো হলো মাবরুর রশিদ বান্নাহর ‘আমার অপরাধ কী’, আলোক হাসানের ‘চিলে কোঠার বাদশা’, কাজল আরেফিন অমির ‘মাস্ক’, সহিদ উন নবীর ‘কুফা’, ইমরাউল রাফাতের ‘ বাঘের খাঁচা’, হিমু আকরামের ‘বেদানা বিবির বিন্নি’, নাজমুল রনির ৭ পর্বের ধারাবাহিক ‘কে-কম্পানি’।
/এন এইচ