⤖끞귆ᩲ筲ꤗ鎆㳇槸稼ṩ䞚鄾쿱飮㹏麆멬廊흲㪝康ꦭꍥ帇₟鿞暢鞥拱樌⇗প্রতি মাসে কোটি মানুষকে করোনার টিকা দেয়ার পরিকল্পনা | ঢাকা অর্থনীতি
প্রধান শিরোনামস্বাস্থ্য

প্রতি মাসে কোটি মানুষকে করোনার টিকা দেয়ার পরিকল্পনা

ঢাকা অর্থনীতি ডেস্ক: প্রতি মাসে এক কোটি লোককে করোনার টিকা দেওয়ার পরিকল্পনায় কাজ চলছে বলে জানালেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেন, আগামী এক বছরের মধ্যে ২১ কোটি ভ্যাকসিন পাচ্ছি। গ্রামেগঞ্জে শুধু জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে টিকা দেওয়ার ভাবনা রয়েছে বলেও জানান জাহিদ মালেক।

রোববার (২৫ জুলাই) দুপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) কনভেনশন সেন্টারে নির্মাণাধীন ফিল্ড হাসপাতাল পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।

এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমাদের ৮ কোটি ভ্যাকসিন রাখার সক্ষমতা আছে। আগামী দিনে প্রতি মাসে এক কোটি লোককে ভ্যাকসিন দেওয়ার পরিকল্পনায় কাজ করছি।
জাহিদ মালেক বলেন, সারা দেশে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়া ও স্বাস্থ্যবিধি না মানাই সংক্রমণ বাড়ার বড় কারণ। গ্রামের চিত্র আশংকাজনক। আক্রান্তদের ৭৫ শতাংশই গ্রাম থেকে আসা, যাদের সবাই বয়স্ক, ভ্যাকসিনও নেননি।

তিনি বলেন, যে হারে রোগী আসছে, বেডের সংকট দেখা দিতে পারে। আগামী শনিবার (৩১ জুলাই) বিএসএমএমইউ ফিল্ড হাসপাতাল উদ্বোধন করে রোগী নিতে পারব।

তিনি আরও বলেন, হাসপাতালে চাপ কমাতে সংক্রমণ কমাতে হবে। সংক্রমণ বেড়ে গেলে হাসপাতালে জায়গা দেওয়া যাবে না। কিন্তু মানুষ যেভাবে ঘুরছে, তাতে সংক্রমণ রোধ করতে আরও সময় লেগে যেতে পারে।

করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে ঈদুল আজহার পর গত ২৩ জুলাই থেকে শুরু হয় ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ। চলবে আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত। এর আগে এক থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল সরকার। পরে তা ১৪ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানো হয়। কিন্তু ঈদুল আজহার কারণে ১৫ থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছিল। ঈদের পর আবার নতুন করে ১৪ দিনের বিধিনিষেধে বন্দি হয় দেশ।

করোনা মহামারি রোধে চলমান কঠোর বিধিনিষেধের (লকডাউন) তৃতীয় দিনে রোববার (২৫ জুলাই) রাজধানীতে বেড়েছে রিকশা ও ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা। পাশাপাশি বাসা থেকে বাইরেও বের হয়েছেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষ। বের হওয়া প্রায় সবারই দাবি ‘জরুরি’ প্রয়োজন। তবে অনেকেই যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারেননি। ফলে বেশ কয়েকজনকে জরিমানার মুখেও পড়তে হয়েছে।

Related Articles

Leave a Reply

Close
Close